নিউজ ডেস্ক: ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপি'র মহাসমাবেশ কে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে নেতাকর্মীরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছে।কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী দূরের জেলা থেকে ইতিমধ্যে রাজধানীতে প্রবেশ করছেন তারা। এর আগে অন্যান্য কর্মসূচিতে নেতাকর্মীরা আগেভাগে রাজধানীতে প্রবেশ করলে বিভিন্ন হোটেল অবস্থান করতো। তবে এবার আত্মীয়স্বজন কিংবা বন্ধুর বাসায় অবস্থান করতে, পাশাপাশি অহেতুক ঘোরাঘুরি না করতে কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে। কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে শনিবারের মহাসমাবেশ সফল করতে নেতাকর্মীদের নানা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় পর্যায়েও নানা প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সার্বিক নিরাপত্তায় ওইদিন নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক টিম থাকবে দলটির। এজন্য স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পাঁচ শতাধিক নেতাকে শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে সমাবেশস্থল নজরদারি করতে তারা নিজস্ব ড্রোনসহ নানা ব্যবস্থা রেখেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।
তবে সমাবেশের অনুমতি এখনো পর্যন্ত পায়নি বিএনপি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বিএনপি'র কাছে সুনির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে। প্রশ্নের উত্তরের সামঞ্জস্যতা থাকলেই মিলবে অনুমতি।
বিএনপির কাছে সাত প্রশ্নের তথ্য চাইলো পুলিশ
১. সমাবেশে লোকসমাগম কখন শুরু হবে এবং সমাবেশ কখন শেষ হবে?
২. সমাবেশে কি পরিমাণ লোক সমাগম হবে?
৩. সমাবেশটি নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হতে ঠিক কোন কোন স্থান পর্যন্ত বিস্তৃত হবে?
৪. সমাবেশে বক্তব্য প্রচারের জন্য কোন কোন স্থানে মাইক স্থাপন করা হবে?
৫. সমাবেশে অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করবেন কি না?
৬. সমাবেশে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে কি না? হলে, তার সংখ্যা কত?
৭. জননিরাপত্তাজনিত কারণে নয়াপল্টনে অনুমতি দেয়া সম্ভব না হলে বিকল্প ২টি ভেন্যুর নাম প্রস্তাব করুন।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সুপন রায়, নির্বাহী সম্পাদক: বাবলী খানম, বার্তা সম্পাদক: তাহমিদ চৌধুরী অরন্য, বিশ্বাস মাল্টিমিডিয়ার পক্ষে শিমু আক্তার (রুনা নূর) কর্তৃক ৮৫/১, ৫ম তলা, পুরানা পল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত। ই-মেইল: editornewstoday.bd@gmail.com, বার্তা বিভাগ: +8809611457132, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য: অ্যাডভোকেট পলাশ হোসেন ও অ্যাডভোকেট এম এইচ এ রাসেল।