নিউজ ডেস্ক: ঢাকার কেরানীগঞ্জে ব্যক্তি মালিকানাধীন সম্পত্তির উপর দিয়ে জোরপূর্বক রাস্তা নির্মাণ করায় বাধা দিতে গেলে উল্টো হেনস্থা হামলার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী জমির মালিকরা।
আজ সোমবার ০১ জুলাই মডেল থানার গদারবাগ এলাকায় এক সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কালিন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মালেক।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করে বলেন কেরানীগঞ্জের কালিন্দী ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের গদরবাগ মৌজায় বালুর মাঠ এলাকায় আমাদের ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি উপর দিয়ে জোরপূর্বক একটি রাস্তা নির্মাণ করেন । ৬নং ওয়ার্ডের মাইনুদ্দিন ওরফে মাইনু মেম্বার ও ৭নং ওয়ার্ডের আলী মেম্বারসহ কয়েক ব্যক্তি ওই এলাকার ভুক্তভোগী জমির মালিকদের জমির সঠিক মূল্যে না দিয়ে আশপাশের প্লট মালিকদের কাছ থেকে অনৈতিকভাবে টাকা নিয়ে কিভাবে জোরপূর্বক রাস্তা নির্মাণ করে । এ সময় আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদেরকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো জানান, মাইনু মেম্বার ও আলী মেম্বার এর কাছে রাস্তা নির্মাণের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলে স্থানীয় চেয়ারম্যান তাদেরকে রাস্তা নির্মাণের অনুমতি দিয়েছেন। তবে আমরা চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চাইলে,তিনি রাস্তা নির্মাণের কোন অনুমতি দেননি বলে জানান।
আব্দুল মালেক আরো জানান, নিজস্ব জমির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণে বাধা দিতে গেলে এলাকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কামরুল ইসলাম কামু ও আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট ভিত্তিহীন তথ্য ছড়ায়। এছাড়া তার নাম ও আমার নাম জড়িয়ে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে মানহানি করে। আমরা ভুক্তভোগী পরিবার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই,সেই সাথে যারা এই অপকর্মের সাথে জড়িত তাদের শাস্তি দাবী করছি।
এ বিষয়ে এ প্রসঙ্গে স্থানীয় চেয়ারম্যান ফজলুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,বালুর মাঠের উপর দিয়ে রাস্তা তৈরির অনুমোদন আমি দিয়েছি। তবে ব্যক্তিগত জমি পড়লে তাদের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।আমি জানতে পেরেছি এখানে স্থানীয় অনেক লোকের জমি আছে,যাদের কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই রাস্তা তৈরি করা হচ্ছে। তাই আপাতত রাস্তা তৈরি বন্ধ আছে, উপজেলা চেয়ারম্যান এ বিষয়ে ফয়সালা করে দিবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় চেয়ারম্যান ফজলুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,বালুর মাঠের উপর দিয়ে রাস্তা তৈরির অনুমোদন আমি দিয়েছি। তবে ব্যক্তিগত জমি পড়লে তাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে রাস্তা করতে হবে। আমি জানতে পেরেছি এখানে স্থানীয় অনেক লোকের জমি আছে,যাদের কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই রাস্তা তৈরি করা হচ্ছে। তাই আপাতত রাস্তা তৈরি বন্ধ আছে। উপজেলা চেয়ারম্যান এ বিষয়ে ফয়সালা করে দিবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
এন/টি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সুপন রায়, নির্বাহী সম্পাদক: বাবলী খানম, বার্তা সম্পাদক: তাহমিদ চৌধুরী অরন্য, বিশ্বাস মাল্টিমিডিয়ার পক্ষে শিমু আক্তার (রুনা নূর) কর্তৃক ৮৫/১, ৫ম তলা, পুরানা পল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত। ই-মেইল: editornewstoday.bd@gmail.com, বার্তা বিভাগ: +8809611457132, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য: অ্যাডভোকেট পলাশ হোসেন ও অ্যাডভোকেট এম এইচ এ রাসেল।